উচ্চস্তরের ভাষা বা তৃতীয় প্রজন্মের ভাষা।

উচ্চস্তরের ভাষা বা তৃতীয় প্রজন্মের ভাষা।

ক্ষুদ্র লেখক

আসসালামু আলাইকুম। আজকের বিষয় উচ্চস্তরের ভাষা বা তৃতীয় প্রজন্মের ভাষা। তো দেয়া আছে।ইনশাআল্লাহ চলেন শুরু করা যাক।


প্রোগ্রাম রচনার জন্য সহজে বোধগম্য সার্বজনীন ভাষাকে উচ্চস্তরের ভাষা বলা হয়। কম্পিউটার যে ভাষা সরাসরি বুছতে পারে না বিভিন্ন ধরনের অনুবাদকের মাধ্যমে ঐ ভাষাকে কম্পিউটারের বোধগম্য করতে হয় তাই উচ্চস্তরের ভাষা। উচ্চস্তরের ভাষা অনেকটা ইংরেজী ভাষান মত। Basic,Pascal, COBOL,ইত্যাদি হলো High Level Language।
উপরোক্ত পরিসংখ্যান বা ভুমিকা থেকে বুঝাই গেল উচ্চস্তরের ভাষার কিছু বৈশিষ্ট।আসুন এবারে জেনে নেই
হাই লেবেল ভাষার সুবিধা।

♦১, হাই লেবেল ভাষার সুবিধা-

১,এই ভাষায় লিখিত প্রোগ্রাম যে কোন কম্পিউটারে ব্যবহার করা যায়
২,তারাতারি প্রোগ্রাম লেখা যায়।
৩,এই ভাষায় স্বাভাবিক ভাষায় (যেমন বলতে গেলে ইংরেজী) অনেক শব্দ ব্যবহার করা যায়য়।
৪,প্রোগ্রাম লেখার জন্য কম্পিউটার সম্পর্কে ধারণা না থাকলেও চলে।
৫,সহজেই প্রোগ্রামের ভুল সংশোধন করা যায়।
৬,অসংখ্য লাইব্রেরী ফাংশনের সুবিধা
 বিদ্যমান

♦২,হাই লেবেল ভাষার অসুবিধাঃ

১,এই ভাষায় লিখিত প্রোগ্রাম কম্পিউটার সরাসরি বুঝতে পারে না। তাই বিভিন্ন ধরনের অনুবাদকের প্রয়োজন হয়।
২,প্রোগ্রাম রান করতে বেশি সময় লাগে।
৩,লিখিত প্রোগ্রাম আকারে অনেক বগ হয়
৪,লো লেভেল ভাষা থেকে দক্ষতা কম।
৫,এই ভাষায় রচিত প্রোগ্রামের জন্য বেশি মেমরির দরকার হয়।

আজকে এই পর্যন্তই, আবার কোন একদিন দেখা হবে ইনশাআল্লাহ্‌ , Programmingবা ওয়েব ডিজাইন কোন পোস্ট নিয়ে। আপাততো সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। আল্লাহ্‌র কাছে সবসময় এই দোয়াই করি। আল্লাহ্‌ হাফেজ…

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post