আসুন জেনে নেই চতুর্থ প্রজন্মের ভাষা।
Fourth Generation Language
#ক্ষুদ্র_লেখক..
আসসালামু আলাইকুম। আজকের বিষয় তো দেয়া আছে।ইনশাআল্লাহ চলেন শুরু করা যাক.....
ফোর জি এল (4GL) এর পূর্ণ অর্থ হচ্ছে Fourth Generation Language। অর্থাৎ চতুর্থ প্রজন্মের ভাষা। সভ্যতার ক্রমোবিকাশের সাথে সাথে বিভিন্ন প্রজন্মের ভাষার উদ্ভব হয়েছে। ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ ইংরেজী ভাষার মত। চতুর্থ প্রজন্মের ভাষা ব্যবহার করে সহজেই অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রাম তৈরি করা যায় বলে একে Rapid Application Development টুলসও বলা হয়।কম্পিউটারে ব্যবহৃত বিশেষ কয়েকটি ভাষাকে ফোর জি এল বলা হয়।
♦4GL ভাষা ব্যবহারের সুবিধা বা বৈশিষ্ট্যসমূহ হচ্ছে-
১,এ ভাষায় লিখিত প্রোগ্রাম বিভিন্ন কোম্পানির কম্পিউটারে ব্যবহার করা যায়।
২,এটি ইন্টার্র্যাকটিভ মোডে কার্যক্ষম।
৩,এ ভাষার প্রোগ্রাম লেখার পর পুরোটা কম্পাইল করার প্রয়োজন হয় না।
৪,এ ভাষা ব্যবহার করে ডেটাবেজে ডেটা সংরক্ষণ, কুয়েরি, রিপোর্ট ইত্যাদি কাজ করা যায়।
৫,স্বাভাবিক ইংরেজী ভাষার মত নির্দেশ দিয়ে কম্পিটার ব্যবহার কারী ডেটাবেসের সাথে সংযোগ স্থাপন এবং ডেটা আতান প্রদান করতে পারে।
৬,ডেটাবেস থেকে কি ধরনের ডেটা দরকার ৪র্থ প্রজন্মের ভাষাকে তা কেবল বলে দিলেই চলে।
৭,এ ভাষা ব্যবহার করে ডেটাবেসের জন্য সহজ ব্যবহারযোগ্য প্রোগ্রাম তৈির করা যায়।
৮,এ ভাষা ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ বা স্বাভাবিক ভাষার মত।
৯,এ ভাষা ব্যবহার বা প্রয়োগভিত্তিক ভাষা।
♦4GL ভাষা ব্যবহারের অসুবিধাঃ
এ ভাষার সাহায্যে উচ্চস্তরের ভাষার মতো জটিল, দক্ষ ও শক্তিশালী প্রোগ্রাম রটনা করা যায় না।
বর্তমানে বহুল ব্যবহৃত কয়েকটি চতুর্থ প্রজন্মের ভাষা হচ্ছে, SQL/DS, Focus, INTELECT,ORACLE, Visual Bisic ইত্যাদি।
♦আপাততো সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। আল্লাহ্র কাছে সবসময় এই দোয়াই করি। আল্লাহ্ হাফেজ…
Fourth Generation Language
#ক্ষুদ্র_লেখক..
আসসালামু আলাইকুম। আজকের বিষয় তো দেয়া আছে।ইনশাআল্লাহ চলেন শুরু করা যাক.....
ফোর জি এল (4GL) এর পূর্ণ অর্থ হচ্ছে Fourth Generation Language। অর্থাৎ চতুর্থ প্রজন্মের ভাষা। সভ্যতার ক্রমোবিকাশের সাথে সাথে বিভিন্ন প্রজন্মের ভাষার উদ্ভব হয়েছে। ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ ইংরেজী ভাষার মত। চতুর্থ প্রজন্মের ভাষা ব্যবহার করে সহজেই অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রাম তৈরি করা যায় বলে একে Rapid Application Development টুলসও বলা হয়।কম্পিউটারে ব্যবহৃত বিশেষ কয়েকটি ভাষাকে ফোর জি এল বলা হয়।
♦4GL ভাষা ব্যবহারের সুবিধা বা বৈশিষ্ট্যসমূহ হচ্ছে-
১,এ ভাষায় লিখিত প্রোগ্রাম বিভিন্ন কোম্পানির কম্পিউটারে ব্যবহার করা যায়।
২,এটি ইন্টার্র্যাকটিভ মোডে কার্যক্ষম।
৩,এ ভাষার প্রোগ্রাম লেখার পর পুরোটা কম্পাইল করার প্রয়োজন হয় না।
৪,এ ভাষা ব্যবহার করে ডেটাবেজে ডেটা সংরক্ষণ, কুয়েরি, রিপোর্ট ইত্যাদি কাজ করা যায়।
৫,স্বাভাবিক ইংরেজী ভাষার মত নির্দেশ দিয়ে কম্পিটার ব্যবহার কারী ডেটাবেসের সাথে সংযোগ স্থাপন এবং ডেটা আতান প্রদান করতে পারে।
৬,ডেটাবেস থেকে কি ধরনের ডেটা দরকার ৪র্থ প্রজন্মের ভাষাকে তা কেবল বলে দিলেই চলে।
৭,এ ভাষা ব্যবহার করে ডেটাবেসের জন্য সহজ ব্যবহারযোগ্য প্রোগ্রাম তৈির করা যায়।
৮,এ ভাষা ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ বা স্বাভাবিক ভাষার মত।
৯,এ ভাষা ব্যবহার বা প্রয়োগভিত্তিক ভাষা।
♦4GL ভাষা ব্যবহারের অসুবিধাঃ
এ ভাষার সাহায্যে উচ্চস্তরের ভাষার মতো জটিল, দক্ষ ও শক্তিশালী প্রোগ্রাম রটনা করা যায় না।
বর্তমানে বহুল ব্যবহৃত কয়েকটি চতুর্থ প্রজন্মের ভাষা হচ্ছে, SQL/DS, Focus, INTELECT,ORACLE, Visual Bisic ইত্যাদি।
♦আপাততো সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। আল্লাহ্র কাছে সবসময় এই দোয়াই করি। আল্লাহ্ হাফেজ…