অনুবাদক প্রোগ্রাম জেনে নিন। পাট ১ Translator Software

অনুবাদক প্রোগ্রাম জেনে নিন।  পাট ১
Translator Software

#ক্ষুদ্র_লেখক..

আসসালামু আলাইকুম।  আজকের বিষয় তো দেয়া আছে।ইনশাআল্লাহ  চলেন শুরু করা যাক..

মেশিন ভাষায় লিখিত প্রোগ্রাম ছাড়া অন্য ভাষায় লিখিত প্রোগ্রামকে মেশিনের ভাষা অনুবাদের জন্য যে প্রোগ্রাম ব্যবহার করা হয় তাকে অনুবাদক প্রোগ্রাম বলা। অর্থাৎ যে প্রোগ্রাম কম্পিউটারের উৎস (Souree) প্রোগ্রামকে যন্ত্রভাষায় অনুবাদ করে বস্ত (Object) প্রোগ্রাম পরিনত করে সেই প্রোগ্রামকে অনুবাদক প্রোগ্রাম বলে। উতস প্রোগ্রাম বলতে প্রথমে যে ভাষায় প্রোগ্রামটি লেখা হয় সেটিকে বুঝায়। আর উৎস  প্রোগ্রাম হতে মেশিন ভাষায় রুপান্তরিত প্রোগ্রামকে Object প্রোগ্রাম বা বস্তু প্রোগ্রাম বলা হয়।
অনুবাদক প্রোগ্রামকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যথা -
১,কম্পাইলার (Compiler)
২,ইন্টারপ্রেটার(Interpreter)
৩,অ্যাসেম্বলার (Assembler)


♦ ১,কম্পাইলার (Compiler)
কম্পাইলার উচ্চস্তরের ভাষাকে মেশিন ভাষায় অনুবাদ করে। কম্পাইলার সম্পূর্ণ প্রোগ্রামটিকে এক সাথে পড়ে এবং এক সাথে অনুবাদ করে। কম্পাইলার এবং অ্যাসেম্বলার উভয়ই সাহায্যকারী স্মৃতিতে থাকে। প্রয়োজনে প্রধান স্মৃতিতে আনা হয়। অ্যাসেম্বলি ভাষাকে মেশিন ভাষায় অনুবাদ করার চেয়ে উচ্চস্করের ভাষাকে মেশিন ভাষায় অনুবাদ করা অনেক কঠিন বরে অ্যাসেম্বলার  কম্পাইলারের তুলনায় অনেক জঠিল। বম্পাইলার স্মৃতি স্থানে বেশি জায়গা দখল করে।বিভিন্ন ধরনের উচ্চস্তরের ভাষাকে মেশিনের ভাষায় রৃপান্তরের জন্য বিভিন্ন ধরনের কম্পাইলার ব্যবহার করা হয়।

♦কম্পাইলারের কাজ বা সুবিধসমূহ ঃ
১,উৎস বা সোর্স প্রোগ্রামকে বস্তু প্রোগ্রামে অনুবাদ করে।
২, প্রোগ্রামকে সংশ্লিষ্ট সাব রুটিনের সাথে সংযোগের ব্যবস্থা করে।
৩, প্রোগ্রামে কোন ভুল থাকলে তা একেবারে প্রর্দশন করে।
৪,সম্পুর্ণ প্রোগ্রামটি এক সাথে অনুবাদ করে। এছাড়াও কম্পাইলার সোর্স প্রোগ্রামের গুণাগুণ বিচার করতে পারে।

♦ কম্পাইলারের অসুবিধা সমূহঃ
১,আগে সব ভুল গুলো সনাক্ত করে এবং তার পর সংশোধন করে।
২,তুলনামুলকভাবে জটিল।
৩,ডিবাগিং ও টেস্টিং এর ক্ষেত্রে ধীর গতি সম্পন্ন।
৪,নির্দিষ্ট কম্পাইলার নির্দিষ্ট ভাষাূ রচিত প্রোগ্রাম কম্পাইল করতে পারে।
♦আপাততো সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। আল্লাহ্‌র কাছে সবসময় এই দোয়াই করি। আল্লাহ্‌ হাফেজ…

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post