উচ্চস্তরের ভাষার শ্রেনীবিভাগ এক নজরে দেখে নিন।
#ক্ষুদ্র_লেখক
আসসালামু আলাইকুম। আজকের বিষয় তো দেয়া আছে।ইনশাআল্লাহ চলেন শুরু করা যাক।
প্রয়োগের ভিত্তিতে উচ্চস্তরের ভাষাকে দুভাগে ভাগ করা যায়। যথা-
১, সাধারণ কাজের ভাষা (Genereal Purpose Language)
২,বিশেষ কাজের ভাষা ( Special Purpose Language)
♦যে সব ভাষা সব ধরনের কাজের উপযোগী করে তৈরি করা হয় তা সাধারণ কাজের ভাষা নামে পরিচিত।যেমন- বেসিক (BASIC),প্যাস্কেল (PASCAL) ইত্যাদি।
♦যে সব ভাষা বিশেষ বিশেষ কাজের উপযোগী করে তৈরি করা হয় তা বিশেষ কাজের ভাষা নামে পরিচিত। যেমন- কোবল (COBOL),লিস্প (LISP) ইত্যাদি।
আবার প্রয়োগের বৈশিষ্টর ভিত্তিতে উপরে উল্লেখিত ভাগ গুলো উচ্চস্তরের ভাষাকে প্রধান দুটি ভাগে ভাগ করা যেতে পারে। যেমন-
১, প্রক্রিয়া ভিত্তিক (Producedure Oriented Language)
২, সমস্যা ভিত্তিক ভাষা (Problem Oriented Language)
প্রক্রিয়াভিত্তিক ভাষা সমূহ মুলত সাধারণ কাজের ভাষা। বেসিক (BASIC),প্যাস্কেল (PASCAL) ও ফরট্রান (RORTRAN) ইত্যাদি
এই প্রকার ভাষার উদাহরণ।
♦রিপোর্ট তৈরি ও ফাইল প্রক্রিয়াকরণের ভাষা, RPG(Report Program Generator),সিমবলিক ডেটার তালিকা প্রক্রিয়া করণের জন্য লিস্প (lisp) ইত্যাদি সমস্যা ভিত্তিক ভাষার উদাহরণ। নীচের সারণিতে কয়েকটি উচ্চস্তরের প্রোগ্রামের ভাষা,উদ্ভাবকের সাল,তৈরিকৃত প্রতিষ্টানের নাম,প্রয়োগ ক্ষেত্র ইত্যাদি।
♦১
ভাষার নামঃ FORTRAN।
বৎসরঃ ১৯৫৭।
উদ্ভাবকঃআই বি এম।
প্রয়োগ ক্ষেত্রঃ বিজ্ঞান/প্রকৌশল।
♦২
ভাষার নামঃ ALGOL।
বৎসরঃ ১৯৫৮।
উদ্ভাবকঃইন্টারন্যাশনাল গ্রুপ।
প্রয়োগ ক্ষেত্রঃ বিজ্ঞান/প্রকৌশল।
♦৩
ভাষার নামঃ LISP।
বৎসরঃ ১৯৫৯।
উদ্ভাবকঃএম আইটি, ইউ এস এ।
প্রয়োগ ক্ষেত্রঃকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।
♦৪
ভাষার নামঃ APL।
বৎসরঃ ১৯৬০।
উদ্ভাবকঃ আই বি এম।
প্রয়োগ ক্ষেত্রঃ বিজ্ঞান/প্রকৌশল।
♦৫
ভাষার নামঃ COBOL।
বৎসরঃ ১৯৬১।
উদ্ভাবকঃইউ এস সামরিক বিভাগ।
প্রয়োগ ক্ষেত্রঃব্যবসায়িক।
♦৬
ভাষার নামঃ BASIC।
বৎসরঃ ১৯৬৪।
উদ্ভাবকঃডার্টমথ কলেজ।
প্রয়োগ ক্ষেত্রঃ বিজ্ঞান/প্রকৌশল/ব্যবস্যা/
♦৭
ভাষার নামঃ PASCAL।
বৎসরঃ ১৯৭০
উদ্ভাবকঃ ডেফারেল ইন্সটিটিউট অব টেকনোলোজি,সুইজারল্যান্ড।
প্রয়োগ ক্ষেত্রঃসাধারণ।
♦৮
ভাষার নামঃ C।
বৎসরঃ ১৯৭৩।
উদ্ভাবকঃবেল ল্যাবরেটরী।
প্রয়োগ ক্ষেত্রঃ সাধারণ।
♦৯
ভাষার নামঃ ADA।
বৎসরঃ ১৯৭৫
উদ্ভাবকঃ ইউ এস সামরিক বিভাগ।
প্রয়োগ ক্ষেত্রঃ সাধারণ।
♦আপাততো সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। আল্লাহ্র কাছে সবসময় এই দোয়াই করি। আল্লাহ্ হাফেজ…
#ক্ষুদ্র_লেখক
আসসালামু আলাইকুম। আজকের বিষয় তো দেয়া আছে।ইনশাআল্লাহ চলেন শুরু করা যাক।
প্রয়োগের ভিত্তিতে উচ্চস্তরের ভাষাকে দুভাগে ভাগ করা যায়। যথা-
১, সাধারণ কাজের ভাষা (Genereal Purpose Language)
২,বিশেষ কাজের ভাষা ( Special Purpose Language)
♦যে সব ভাষা সব ধরনের কাজের উপযোগী করে তৈরি করা হয় তা সাধারণ কাজের ভাষা নামে পরিচিত।যেমন- বেসিক (BASIC),প্যাস্কেল (PASCAL) ইত্যাদি।
♦যে সব ভাষা বিশেষ বিশেষ কাজের উপযোগী করে তৈরি করা হয় তা বিশেষ কাজের ভাষা নামে পরিচিত। যেমন- কোবল (COBOL),লিস্প (LISP) ইত্যাদি।
আবার প্রয়োগের বৈশিষ্টর ভিত্তিতে উপরে উল্লেখিত ভাগ গুলো উচ্চস্তরের ভাষাকে প্রধান দুটি ভাগে ভাগ করা যেতে পারে। যেমন-
১, প্রক্রিয়া ভিত্তিক (Producedure Oriented Language)
২, সমস্যা ভিত্তিক ভাষা (Problem Oriented Language)
প্রক্রিয়াভিত্তিক ভাষা সমূহ মুলত সাধারণ কাজের ভাষা। বেসিক (BASIC),প্যাস্কেল (PASCAL) ও ফরট্রান (RORTRAN) ইত্যাদি
এই প্রকার ভাষার উদাহরণ।
♦রিপোর্ট তৈরি ও ফাইল প্রক্রিয়াকরণের ভাষা, RPG(Report Program Generator),সিমবলিক ডেটার তালিকা প্রক্রিয়া করণের জন্য লিস্প (lisp) ইত্যাদি সমস্যা ভিত্তিক ভাষার উদাহরণ। নীচের সারণিতে কয়েকটি উচ্চস্তরের প্রোগ্রামের ভাষা,উদ্ভাবকের সাল,তৈরিকৃত প্রতিষ্টানের নাম,প্রয়োগ ক্ষেত্র ইত্যাদি।
♦১
ভাষার নামঃ FORTRAN।
বৎসরঃ ১৯৫৭।
উদ্ভাবকঃআই বি এম।
প্রয়োগ ক্ষেত্রঃ বিজ্ঞান/প্রকৌশল।
♦২
ভাষার নামঃ ALGOL।
বৎসরঃ ১৯৫৮।
উদ্ভাবকঃইন্টারন্যাশনাল গ্রুপ।
প্রয়োগ ক্ষেত্রঃ বিজ্ঞান/প্রকৌশল।
♦৩
ভাষার নামঃ LISP।
বৎসরঃ ১৯৫৯।
উদ্ভাবকঃএম আইটি, ইউ এস এ।
প্রয়োগ ক্ষেত্রঃকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।
♦৪
ভাষার নামঃ APL।
বৎসরঃ ১৯৬০।
উদ্ভাবকঃ আই বি এম।
প্রয়োগ ক্ষেত্রঃ বিজ্ঞান/প্রকৌশল।
♦৫
ভাষার নামঃ COBOL।
বৎসরঃ ১৯৬১।
উদ্ভাবকঃইউ এস সামরিক বিভাগ।
প্রয়োগ ক্ষেত্রঃব্যবসায়িক।
♦৬
ভাষার নামঃ BASIC।
বৎসরঃ ১৯৬৪।
উদ্ভাবকঃডার্টমথ কলেজ।
প্রয়োগ ক্ষেত্রঃ বিজ্ঞান/প্রকৌশল/ব্যবস্যা/
♦৭
ভাষার নামঃ PASCAL।
বৎসরঃ ১৯৭০
উদ্ভাবকঃ ডেফারেল ইন্সটিটিউট অব টেকনোলোজি,সুইজারল্যান্ড।
প্রয়োগ ক্ষেত্রঃসাধারণ।
♦৮
ভাষার নামঃ C।
বৎসরঃ ১৯৭৩।
উদ্ভাবকঃবেল ল্যাবরেটরী।
প্রয়োগ ক্ষেত্রঃ সাধারণ।
♦৯
ভাষার নামঃ ADA।
বৎসরঃ ১৯৭৫
উদ্ভাবকঃ ইউ এস সামরিক বিভাগ।
প্রয়োগ ক্ষেত্রঃ সাধারণ।
♦আপাততো সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। আল্লাহ্র কাছে সবসময় এই দোয়াই করি। আল্লাহ্ হাফেজ…